মাঠ পর্যায়ে দক্ষ কর্মীর সংকটে নমুনা নষ্ট হচ্ছে। ল্যাবে দক্ষ টেকনোলজিস্ট না থাকায় পরীক্ষায় সমস্যা হচ্ছে, সরকার নাকি দশ বছর সে পদে কাউকে নিয়োগ দেয় না।
প্রতিদিনই পাওয়া যাচ্ছে চাল-চোর, যে দেশে রাজা ডিম চুরি করে তার প্রজারা মুরগি চুরি করে। এমন তো না উপরের মহল জানে না যে তাদের লোকজনেের ভিতর অনেকেই চোরছ্যাঁচড়। এইটা হইল সস্তা রাজনৈতিক ব্যর্থতা।
দলাদলির ভিতর যাব না, গণতন্ত্র বাদ দিলাম ওয়ান পার্টি সিস্টেম ফলো করবি কর। পাবলিকের টাকা মেরে খাবি সেটাও বুঝলাম, ছোটলোকের জাত তোরা। কিন্তু সার্ভিসটা অন্তত ঠিক মত দে। নষ্টা গাধাদের হাতে রাজনীতি চলে গেছে।
এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে। যাও তোমরা পলিটিক্সই কর। দেশের সব থেকে বড় বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু ইনোভেশনের জন্য কম, আন্দোলনের জন্য বিখ্যাত। তারাসহ অন্যান্য ভার্সিটির ভিতর বালছাল কাজ যেমন টঙ্গে বিড়ি টানা, চিল করে ঘুরে বেরানো, যা হবে দেখা যাবে মেন্টালিটি রোমান্টিসাইজ করা হয়। সেখানে পরিবেশ ল্যাবে কাজ করা থেকে সারারাত আড্ডা দেবার জন্য বেশি উপযোগী। লাভ কি পাবলিকের কোটি কোটি টাকা এসব জায়গায় ঢেলে যদি সময়মত পাবলিকের কাজে না লাগে?
আর সম্মানিত শিক্ষক সম্প্রদায়, সম্মান যে অর্জন করতে হয় আপনারা ভুলেই গেছেন আমার ধারনা। যেহেতু শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড আর আমাদের জাতি দেখতেছি মেরুদণ্ডহীন তাহলে দায় কার ?